“টাকা জমানোর চেয়ে দ্রুত গতিতে ছড়ায় ক্যান্সার; লেবাননে আমার রোজগারে মাকে বাঁচাতে পারছি না” লেবাননে, একজন মায়ের ক্যান্সারের চিকিৎসায় প্রতি ৩ সপ্তাহে দরকার ৭ হাজার ডলার। এই অর্থ জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছে সন্তান আপনার টাকার মূল্য কতো? আল জাজিরার এই সিরিজে জীবন-যাপনের খরচ মেটাতে সংকটে থাকা কিছু মানুষের মাসিক খরচের খতিয়ান। এই পর্বের অতিথির নাম
মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান। বাংলাদেশী ডকুমেন্টারি ফটোগ্রাফার, ফটো সাংবাদিক, চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং ভিজ্যুয়াল আর্টিস্ট। জলবায়ু পরিবর্তন, রাজনৈতিক সহিংসতা এবং রোহিঙ্গা শরণার্থী সঙ্কট নিয়ে কাজ করেছেন। কেবল ভালো ছবি তোলার লক্ষ্যে পথ চলেন না। কাজের মাধ্যমে তিনি সামাজিক পরিমন্ডলে খানিকটা শান্তি আনার চেষ্টায় মগ্ন থাকেন। চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন হাসান। কিন্তু, তারপর তিনি বুঝতে পারেন, জাতির
ল্যারি টওয়েল। ১৯৫৩ সালে কানাডার অন্টারিওতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বিজনেস কার্ডে লেখা ডেজিগনেশন হিসেবে তিনি একজন ‘হিউম্যান বিয়িং – ‘মানুষ’। ছোটবেলা থেকে নিজের মতো করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন এই কবি ও ফোক মিউজিশিয়ান। বাবা ছিলেন গাড়ির মেকানিক। অন্টারিওর গ্রামীন অঞ্চলের একটি একান্নবর্তী পরিবারে বেড়ে উঠেছেন ল্যারি। টরেন্টোর ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি ক্যামেরা হাতে পেয়েছিলেন।
অনেকদিন আগের কথা। জাপানের ওমি জেলার ফুনাকামি মুরা গ্রামে কানশিরো নামের একজন কৃষক বাস করতেন। তিনি তার এলাকাতে সততা, দানশীলতা ও ধর্মভীরুতার জন্য সবার মাঝে পরিচিত ছিলেন। স্থানীয় নান কিংবা পাদ্রীদের মধ্যেও তার মতো উত্তম চরিত্রের কেউ ছিলো না। কানশিরো ছিলেন বৃদ্ধ এবং অসুস্থ। তারপরও তিনি দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রতিবছর ধর্মপালনের উদ্দেশ্যে সফরে বের হতেন।
চীফ সিয়াটল (সঠিক উচ্চারণে বলা যায় সেয়াথল) ছিলেন সুকুয়ামিশ বা সাসকুয়ামিশ ইন্ডিয়ানদের চীফ। সুকুয়াইমিশ ইন্ডিয়ান নৃগোষ্ঠির বসবাস ছিলো ওয়াশিংটনের দূরবর্তী উপকূল পুগেড সাউন্ডের একটি দ্বীপে। পোর্ট ম্যাডিসনের ইন্ডিয়ান রিজার্ভেশনে তাদের অবস্থান ছিলো নিজস্বভূমি থেকে উৎখাতের পর। যুবক যোদ্ধা হিসেবে চীফ সিয়াটল বিখ্যাত ছিলেন তার সাহসিকতা, দুর্ধর্ষ বৈশিষ্ট্য ও নেতৃত্বের গুণাবলীর কারণে। তিনি স্থানীয় ছয়টি ট্রাইবের
মোঃ এনামুল কবির। ১২১ ক্লিকসের সাথে বিস্তারিত আলাপ করেছেন স্ট্রিট ফটোগ্রাফির বিভিন্ন রকমের সুক্ষ ও গভীর বিষয় নিয়ে। কথা বলেছেন নিজের আলোকচিত্রের ভিন্ন ধরণ ও যে বিষয়গুলো তার ফটোগ্রাফিকে নানাভাবে প্রভাবিত করেছে, সেসব নিয়ে। অনেকের মতো কীভাবে স্ট্রিট ফটোগ্রাফি তার কাছে বিশেষ ভালোবাসার একটি জায়গা হয়ে উঠলো, সেটা নিয়েও খোলাখুলি জানিয়েছেন আমাদের। তার আলোকচিত্রে সবসময়ই
আবু রাসেল রনি। বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলায় জন্ম। চাকরী করেন একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে। ফটোগ্রাফি নিয়ে ভীষণ আগ্রহী ও একাগ্রচিত্তের এই আলোকচিত্রী ২০১০ সাল থেকে ছবি তুলছেন। বাংলাদেশি অনেক ফটোগ্রাফার তার অনুপ্রেরণার উৎস। আমি পথে-ঘাটে ছবি তুলতে ভালোবাসি। ইচ্ছেমতো হেঁটে বেড়াতে এবং চারপাশে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য মুহুর্তগুলো ক্যামেরায় তুলে রাখা আমার কাছে সৌভাগ্যের মনে হয়। তার ভাষায়
মহারাষ্ট্রে পানি উন্নয়ন খাতে অর্থের বন্যা হওয়ার পরেও কেনো নদীগুলো ক্রমশ শুকিয়ে যাচ্ছে? কৃষ্ণা নদীর ভাটিতে পি সাইনাথের একটি ভ্রমণ বৃত্তান্ত তিনি সত্তরোর্ধ একজন স্ট্রবেরি চাষী। ওড়িষ্যা রাজ্যের পুরোনো মহাবালেশ্বরে নিজের ৩ একর জমিতে চাষাবাদ করেন। পানির প্রয়োজন মেটাতে পারিবারিক কূপ ছিলো নিজেদের। খরায় সেটি শুকিয়ে কুয়োর তলদেশ পাথরের মতো শক্ত হয়ে পড়ে আছে। তিনি ও