Hafizul Islam

একটি অন্যরকম ব্লগীয় পার্টির নেমন্তন্ন..আপনি আসছেন তো?

জনাব/জনাবা, অভিবাদন জ্ঞাপনপূর্বক শুরু করিলাম। পরম করুণাময় সুমহান স্রষ্টার অশেষ অনুগ্রহে, আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১১ খ্রীষ্টাব্দ, ৯ আশ্বিন ১৪১৮ বঙ্গাব্দ , ১৯ রজব ১৪৩২ হিজরী , রোজ রবিবার, আমার অসম্ভব প্রিয়, বড়ো আপির অতি আদরের একমাত্র কন্যার শুভ জন্মদিন। উক্ত জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে, শব্দনীড় ব্লগে, এক অনাড়ম্বর ব্লগীয় অনুষ্ঠানের {পার্টির} আয়োজন করা হইয়াছে। উক্ত অনুষ্ঠানে

একদিন আমরাও…

প্রেমিক সেই হতে পারে যে অনায়াসে বিষ পান করে …পাথুরে আত্মায় সবুজ চারাগাছ মাথা চারা দিয়ে ওঠে…সর্বজ্ঞ নয় , যে জানে না কিছু ভালোবাসা ছাড়া সে ই প্রেমিক ……… আমি অনায়াসে বিষ পান করেছি …, আমিও কখনো জানতে চাইনি এবং কখনো চাই না যে, ভালোবাসা ছাড়া কিছু আছে। তবুও, কোন অপরাধে প্রেম আমায় ছেড়ে বহুদূর

বেহুলার ভাসান কিংবা পরাবাস্তবতার ভাবনামেঘ..

নারীর বুকের নদীতে মৃত্যুর মহোৎসব ! কখনো নারী সন্ধ্যার শঙ্খনাদ , প্রেমিক জনে তার সব … তাই সে প্রেমিক ! আগুন ,তৃষ্ণা ,কলা ,সর্বস্বান্তে ,যজ্ঞের মন্ত্রে বোধিদ্রুমে সে প্রেমিক !! উদ্ধৃতি (প্রেমিক ছায়েদা আলী) ==============   বড়ো সাঁধ জাগে.. হৃদয়ের গহীন অন্তপুরে.. এই সব সবুজ প্রেমিকের মতো করিয়া ..মানবজন্মের স-ব স-ব কিছু জানিয়া লইতে একদিন!

শব্দকল্পের অন্তরালে, হতে পারে এটি একটি অনুচ্চারিত প্রার্থনা…

ডায়রীর ধূসর পাতা থেকে অতীত খুঁড়ে ব্যথা জাগানো আমার এক দুঃখবিলাস। এ’টা তারই ধারাবাহিকতা। অনেক ক’টা দিন হয়ে গেলো। ডায়েরী লেখা হয় না। টেবিলের কোণে অবহেলায় পড়ে আছে আমার বিশ্বস্ত বন্ধু স্বস্তি নামের ডায়েরীটি।আমি জানি, সে অধীর হয়ে অপেক্ষা করছে আমার স্বভাবসুলভ প্রত্যাবর্তনের। সবাই চলে যায় আপন পথে। আমি সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি পথ খুঁজে

অগোছালো শব্দগুলো একটি কবিতা হতে পারতো..!

উৎসর্গ ::= আমার অসম্ভব প্রিয়, বড়ো আপিকে। যার জন্য অক্ষম এই আমি, কখনোই কিছু করতে পারি না।   একদিন গভীর রাত…। নিয়নের হলদেটে আলো.. আধখানা ঘোলাটে চাঁদ.. প্রহরীর সুতীক্ষ্ণ হুইসেল..সুনসান নীরবতা.. গর্জন তুলে কখনো দানবীয় ট্রাকের দূরের পথে চটজলদি দৌড়ে চলা..। ইত্যকার প্রাত্যহিক নানান রুটিন..। তারমাঝে… একাকী একটি ছেলে হাঁটছে নগরীর জনশূণ্য রাজপথে। বৃষ্টি ঝরছে

মেঘ বলেছে..যাবো..যাবো..

আমি আর হাঁটতে পারছি না। সীমাহীন ক্লান্তিতে অবসন্ন হয়ে পড়ছে আমার পদযুগল। কল্পনার সাথে বাস্তবের বৈরীতা- আমার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গে পরিণত হচ্ছে। দিনের পর দিন, আমার স্বপ্নগুলো ডালপালা মেলার আগেই ঝরে পড়ে অবহেলার কষ্টনীল আঙিনায়। আমি বসে থাকি। আমি বসে থাকি আমার মৃত স্বপ্নের শবদেহ কোলে নিয়ে। হাজার বছর ধরে আমায় বসে থাকতে হবে কোন

কল্প-ডানায় সাতসাগর পাড়ি …

এখন সকাল ৫.১০। বড়ো’পার হাকডাকে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। ‘‘এ্যাই! তুই এখনো ঘুমোচ্ছিস? আশ্চর্য!!! আজকে না আমাদের বেড়াতে যাবার কথা! দেখ দেখ, বাইরে কি সুন্দর সকাল! ’’ আপি জানালার পর্দাটা সরিয়ে দিলেন।   আলোকিত আকাশ   ঝলমলে আলোর বন্যা ভাসিয়ে নিয়ে গেলো রাতভর ঘাপটি মেরে অঘোরে ঘুমোনো জমাট অন্ধকার। নতুন সূর্যরশ্মির প্রতিটি আলোকবিন্দু ফোটায় ফোটায় ঝরছে

ব্যথা ভারাক্রান্ত ঘুঙুরের মতো রাতভর বেজে যাওয়া এক দুঃখবিলাস!

এখন বাহিরে রাত দূর হতে ভেসে আসে রাতজাগা বিহগের বিষন্ন আর্তরব। কেউ কোনোদিন জানবে না কিসের বিরহে তার নির্ঘুম রাত কাটে; দু’চোখের পাতায় অস্থির কাপন। জানো কি তুমি, কি হারানোর বেদনায় কতো গভীর দুঃখ যাতনায় পাথরেরও বুক ভাঙে! দেখেছো কি তুমি, পাহাড়ের কোল বেয়ে সে কান্নার ঝর্ণা হয়ে অবিশ্রান্ত বয়ে যাওয়া! তুমি শুনতে পাও কি,